মোঃ আরিয়ান আরিফ:
ভোলা জেলা ও দায়রা জজ আদালত ও এর অধীন আদালতে এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে জিপি (সরকারী কৌঁসুলি) ও পিপি (পাবলিক প্রসিকিউটর) সহ ২৯ আইন কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
গত সোমবার ১৮ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের উপ-সলিসিটর সানা মো. মাহরুফ হোসাইনের সই করা এক পত্রে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়। একই আদেশে আগে নিয়োগকৃত সব আইন কর্মকর্তার নিয়োগাদেশ বাতিল করে তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। নতুন নিয়োগপ্রাপ্তরা সবাই বিএনপি-জামায়েত পন্থী বলে জানা গেছে।
জেলা জজ আদালতে সরকারী কৌঁসুলি (জিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. আলহাজ্ব মোঃ সালাউদ্দিন হাওলাদার, দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অ্যাড. আলহাজ্ব মোহাম্মদ তৈয়ব, এছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল এর পিপি হয়েছেন অ্যাড. মোঃ জাবেদ ইকবাল। এ আদালতের সহকারী পিপি হয়েছেন সাজেদা আখতার।
এদিকে জেলা জজ আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (অতিরিক্ত জিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ফয়সাল আহমেদ, এস, এম মিজানুর রহমান, মুহাম্মদ ফিরোজ কিবরিয়া, মোঃ ইলিয়াস, মোঃ ছিদ্দিক।
সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এজিপি), মোঃ রাজিব হাসনাত শাকিল, এম. মিজানুর রহমান খান, শামীম আহমেদ, মোঃ জিয়াউর রহমান, মানবেন্দ্র দত্ত, মোহাম্মদ মাহবুবুল ইসলাম, মুহাম্মদ রমিজ উদ্দিন।
দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর, হাবিবুর রহমান (বাচ্চু), ড.আমিরুল ইসলাম বাসেত, মোঃ ইউছুফ (২), আলহাজ্ব মসিউর রহমান মুরাদ, মোঃ সফিউল্লাহ।
সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) আলহাজ্ব মেঃ রেজাউল করিম (ফারুক), মুহাম্মদ ইফতারুল হাসান শরীফ, কাজী মোঃ আজম, মোঃ ছালাউদ্দিন আহমেদ প্রিন্স,শাহ মোঃ আহসান উল্যাহ (সুমন), মোঃ আরিফুর রহমান, মোঃ লিটন, রফিকুল ইসলাম নিয়োগ পেয়েছেন।
You cannot copy content of this page